বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৩

আপনার ব্লগে বা সাইটে মিউজিক প্লেয়ার এড করে ভিজিটর দের গান শুনান।

ইন্টারনেটে মিউজিক এবং মিউজিক প্লেয়ারের অভাব নেই।

এমনকি বর্ণনাসহ পাবেন যদি কোনো কিছু লিখে সার্চ ইঞ্জিন গুলাতে সার্চ দেন। যদি আপনার কোনো ব্লগ বা ওয়েব সাইট থাকে এবং সেখানে কোন গান বা ক্লিপ লাগাতে চান যাতে ভিজিটর তাদের ইচ্ছা মত প্লে করতে পারে তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্য ১০০% কাজে দিবে বলে আমার মনে হয়। আপনাকে মনে রাখতে হবে এটা swf প্লেয়ার। নিজের পিসিতে যেমন এডোবি ফ্লাশ থাকা লাগবে অপরদিকে ভিসিটরের পিসিতেও ফ্লাশ থাকতে হবে। এখন নিচের কোড টি কপি করে আপনার ব্লগ বা ওয়েব সাইটে যেখানে দেখাতে চান সেখানে এড করুন।

কোডঃ

সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।


This entry was posted in ওয়েব ডিজাইনিং and tagged . Bookmark the permalink

বিশ্বের বিস্ময়তা: যা মুগ্ধ করে প্রতিনিয়ত

◎ পরিমিত ভাটা ও ফেনিল সমুদ্র তরঙ্গ ওরেগোন(ইউ.এস.এ) এ চমৎকার একটি ভূদৃশ্যের অবতারনা করে।


◎ প্যারিসের একটি গেম স্টোরের মেঝে। এটি কিন্তু সমতল।


◎ সনোরা(মেক্সিকো) শহরের মরুভূমি ছেঁয়ে আছে ফ্যাসিলিয়া ফুলে। এমনটি হয় বেশ কয় বছর পরপর একবার।


◎ নিউজিল্যান্ডের টোঙ্গারিরো জাতীয় উদ্যানের এই লেকটি একটি লুপ্ত আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখে অবস্থিত।


◎ ক্যাপ্পাডোসিয়া(তুরস্ক)’য় প্রতি বছর অনুষ্ঠিত হয় হট এয়ার বেলুন ফেয়ার।


◎ তেমনিভাবে আমাদের দেশে হয়ে থাকে ঘুড়ি উৎসব।


◎ দুবাই এর বুর্জ খলিফা(৮২৮ মিটার উঁচু) থেকে তোলা একটি ছবি।


◎ দুবাই এর আরেকটি দালানের ১৬৩তম তলা থেকে তোলা নীচের দৃশ্য।


◎ গ্রিফিনো(পোল্যান্ড)’র একটি বনে জন্মানো গাছের এমন বক্রতার কারণ আজো অজানা।


◎ রাশিয়ার লেনা নদীর ধারে পানি এবং মাটির ক্ষয়ের ফলে তৈরি হয়েছে এসব অদ্ভূত আকৃতির স্তম্ভ।


◎ সিউল(দক্ষিন কোরিয়া) এ অবস্থিত ব্যানপো ব্রীজ।


◎ আমাদের হাতিরঝিল ই বা কম কিসে?


◎ হাওয়াই এর ওয়াইমিআ উপসাগরে ঢেউয়ের নিচ দিয়ে তোলা সূর্যাস্তের ছবি।


◎ মন্টানা(ইউ.এস.এ.)’র একটি সৈকত যার পানি এতোটা স্বচ্ছ। দেখে বোঝা না গেকেও এর গভীরতা কিন্তু অনেক।


◎ ভারত মহাসাগরের মধ্যখানে অবস্থিত মালদ্বীপের বিমানবন্দর।


◎ ক্রুব্ধ ঝড় উপত্যকায় সৃষ্টি করছে ঘনকালো মেঘ।


◎ দুবাই এ অবস্থিত ক্রিসেন্ট মুন টাওয়ার।


◎ চীনের জাঙ্গি শহরে লাল বেলেপাথর এবং নাম না জানা আরো অনেক পাথর বছরের পর বছর জড়ো হয়ে থেকে এমন রঙের উদ্ভব করেছে।এটি ড্যাঙশিয়া ল্যান্ডফর্ম নামে পরিচিত।

ইংরেজী নিয়ে কিছু মজার তথ্য

০১. Lollipop
হলো সবচেয়ে বড়
ইংরেজি শব্দ,
যা কিবোর্ডে লিখতে শুধু
ডান হাত ব্যবহৃতহয়।
০২. Dreamt একমাত্র
ইংরেজি শব্দ, যার
শেষে mt আছে।
০৩. queue একমাত্র
ইংরেজি শব্দ, যার
শেষের ৪ অক্ষর বাদ
দিলেও একই উচ্চারণ
হয়।
০৪. যেসব শব্দের
প্রথম অক্ষর Q, তার
সব শব্দে Q -এর পরে u
আছে।
০৫. Typewriter
সবচেয়ে বড়
ইংরেজি শব্দ,
যা কিবোর্ডে লিখতে শুধু
ওপরের সারি ব্যবহৃত
হয়।
০৬. Stewardesses
হলো সবচেয়ে বড়
ইংরেজি শব্দ,
যা কিবোর্ডে লিখতে শুধু
বাম হাত ব্যবহৃত হয়।
০৭. ইংরেজীতে vowel
যুক্ত সবচেয়ে ছোট
শব্দ হলো A (একটি) ও
I (আমি)।
০৮. Abstemious,
Facetious
শব্দে সবগুলো vowel
আছে। মজার ব্যাপার
হলো শব্দের vowel
ষগুলো ক্রমানুসারে (a-
e-i-o-u) আছে।
০৯. Uncomplimentary
শব্দে সবগুলো vowel
আছে। মজার ব্যাপার
হলো শব্দের vowel
গুলো উল্টো ক্রমানুসারে (u-
o-i-e-a) আছে।
১০. ইংরেজি madam,
reviver শব্দ
দুটিকে উল্টো করে পড়লেও
অর্থ একই হবে।
১১. a quick brown fox
jumps over the lazy dog
বাক্যটিতেইংরেজি
২৬টি অক্ষর আছে।
১২. ৮০কে letter marks
বলা হয়। কারণL=12,
E=5, T=20, T=20, E=5,
R=18 (অক্ষরের
অবস্থানগত সংখ্যা)
সুতরাং ১২+৫+২০+২০+৫+১৮=৮০।
১৩. I am সবচেয়ে ছোট
ইংরেজি বাক্য।
১৪. Executive, Future
এমন দুটি শব্দ যাদের
এক অক্ষর পর পর
vowel আছে।
১৫. studz, hijak, nope,
deft শব্দগুলোর প্রথম
৩টি অক্ষর
ক্রমানুসারে আছে।
১৬. Almost সবচেয়ে বড়
ইংরেজিশব্দ, যার
বর্ণগুলো ক্রমানুসারে আছে।

কম্পিউটার নিয়ে কিছু তথ্য। হয়ত আপনার এখনো অজানা, এখনি জেনে নিন।

প্রশ্ন-১. কম্পিউটার কী? কম্পিউটার যন্ত্রাংশ গুলো কি কি?
উত্তর: কম্পিউটার একটি ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র। যাতে পূর্ব থেকে কিছু তথ্য দেয়া থাকে, যা ইনপুট ডিভাইস এর মাধ্যমে ইনপুটকৃত গাণিতিক ও যৌক্তিক ডাটা সমূহকে প্রসেসর দ্বারা প্রক্রিয়াকৃত সুনির্দিষ্ট আউটপুট প্রদান করে।
কম্পিউটার সংগঠনের অংশগুলো নিুরূপ-
র. ইনপুট ইউনিট: যে ইউনিটের মাধ্যমে কম্পিউটারকে যাবতীয় তথ্য বা উপাত্ত প্রদান করা হয়, তাকে ইনপুট ইউনিট বলে। যেমন-
* কীবোর্ড;
* মাউস;
* স্ক্যানার;
* জয়স্টিক;
* লাইটপেন;
* ডিজিটাল ক্যামেরা;
* পাঞ্চকার্ড রিডার;
* অপটিকাল মার্ক রিডার;
* অপটিকাল ক্যারেকটার রিডার এবং
* পেপার টেপ রিডার।
মেমরি ইউনিট: যে ইউনিটে তথ্য সংরক্ষণ করা যায় এবং প্রয়োজনে উত্তোলন করা যায়, তাকে মেমরি ইউনিট বলে। যেমন-
* হার্ডডিস্ক;
* ফ্লপি ডিস্ক সিডি;
* ডিভিডি এবং
* ফ্ল্যাশ ড্রাইভ।
গাণিতিক ও যৌক্তিক ইউনিট: গাণিতিক ও যৌক্তিক ইউনিট যাবতীয় হিসাব যেমন: যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ ইত্যাদি কার্য সম্পন্ন করে।
রা. নিয়ন্ত্রণ ইউনিট: এই অংশ কম্পিউটারের যাবতীয় কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণ করে।
আউটপুট ইউনিট: যে ইউনিটের মাধ্যমে কম্পিউটার যাবতীয় ফলাফল প্রদান করে, তাকে আউটপুট ইউনিট বলে।
যেমন-
* মনিটর;
* প্রিন্টার;
* ভিজ্যুয়াল ডিসপ্লে;
* ফিল্ম রেকর্ডার;
* ¯পীকার এবং
* মাইক্রোফোন।
প্রশ্ন-২. কম্পিউটারের কাজ লিখ।
উত্তর: কম্পিউটার নিম্নলিখিত ৪টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। যথা-
* সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে ব্যবহারকারী কর্তৃক তৈরি প্রোগ্রাম কম্পিউটার গ্রহণ করে মেমরিতে সংরক্ষণ করে এবং
ব্যবহারকারীর নির্দেশে কম্পিউটার প্রোগ্রাম নির্বাহ করে;
* ইনপুট ডিভাইস-এর মাধ্যমে ডাটা গ্রহণ করে;
* ডেটা প্রসেস করে এবং
* আউটপুট ডিভাইস-এর মাধ্যমে ফলাফল প্রকাশ করে।
প্রশ্ন-৩. সিপিউ কে কম্পিউটারের মস্তিস্ক বলা হয় কে?
উত্তর: কম্পিউটারের সাংগঠনিক অংশগুলোর মধ্যে সিপিউ (সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট) সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কম্পিউটারে কাজ করার সময় আমরা যে সব নির্দেশ দিয়ে থাকি সেগুলোর গাণিতিক বিশ্লেষণ, যুক্তিমূলক বিন্যাস, নিয়ন্ত্রণ এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংরক্ষণ; এক কথায় যাবতীয় প্রক্রিয়াকরণের কাজ এই অংশে হয়ে থাকে। প্রাণির মস্তিস্ক যেমন যাবতীয় কাজ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে দেহকে সচল রাখে, কম্পিউটার সিপিউ তেমনি যাবতীয় কর্মসম্পাদনের মাধ্যমে কম্পিউটারকে কার্যউপযোগী রাখে। এজন্য সিপিউকে কম্পিউটারের মস্তিস্ক বলা হয়।
প্রশ্ন-৪. কম্পিউটারের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য লিখ।
উত্তর: নির্ভুলতা, দ্রুতগতি, সুক্ষতা, যুক্তিসংগত সিদ্ধান্ত, বহুমূখীতা, মেমরি, স্বয়ংক্রিয়তা এবং সহনশীলতা।
প্রশ্ন-৫. কম্পিউটারের মৌলিক সীমাবদ্ধতা কী ? কম্পিউটারের কি চিন্তা শক্তি আছে?
উত্তর: কম্পিউটার একটি যন্ত্র মাত্র। এর চিন্তা শক্তি নেই, নেই বুদ্ধিমত্তা বা বিচার বিশ্লেষণ এবং বিবেচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা।
প্রশ্ন-৬. বিভিন্ন প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য সমূহ লিখ।
উত্তর: প্রথম প্রজন্ম (১৯৫১-১৯৫৯)
* আকারে বড় বিধায় প্রচুর তাপ উৎপাদনকারী;
* মেমরি অত্যন্ত অল্প;
* ভ্যাকুয়াম টিউব দিয়ে তৈরি;
* মেমরি চৌম্বকীয় ড্রামের;
* কোড ব্যবহার করে প্রোগ্রাম চালানোর ব্যবস্থা;
* এই কম্পিউটারের যান্ত্রিক গোলযোগ, রক্ষণাবেক্ষণ ও পাওয়ার খরচ বেশি এবং
* এই প্রজন্মের কম্পিউটারে যান্ত্রিক ভাষায় প্রোগ্রাম লিখা হত।
দ্বিতীয় প্রজন্ম (১৯৫৯-১৯৬৫)
* এটিতে মডিউল ডিজাইন ব্যবহার করে সার্কিটের প্রধান প্রধান অংশগুলো আলাদা বোর্ডে তৈরি করা যেত;
* অধিক নির্ভরশীল, অধিক ধারণক্ষমতা এবং তথ্য স্থানান্তরের সুবিধা;
* সাইজে ছোট, গতি বেশি এবং বিদ্যুৎ ও তাপ উৎপাদন কম;
* ট্রানজিস্টর দ্বারা তৈরি ও মেমরি চুম্বক কোরের এবং
* অ্যাসেম্বলি ভাষায় প্রোগ্রাম লিখা হত।
তৃতীয় প্রজন্ম (১৯৬৫-১৯৭১)
* বিভিন্ন প্রকার উন্নত মেমরি ব্যবস্থার উদ্ভাবন;
* ব্যাপক একীভূত বর্তনীর ব্যবহার;
* সাইজ ছোট বলে বিদ্যুৎ খরচ কম এবং
* উচ্চ ভাষা দিয়ে প্রোগ্রাম লিখা তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার থেকে শুরু হয়।
চতুর্থ প্রজন্ম (১৯৭১- বর্তমান)
* উন্নত চিপ এর ব্যবহার ও ক্ষুদ্রাকৃতির কম্পিউটার;
* বিশাল পরিমাণ মেমরি ও অত্যন্ত গতি এবং
* টেলিযোগাযোগ লাইন ব্যবহার করে ডাটা আদান-প্রদান।
পঞ্চম প্রজন্ম (ভবিষ্যৎ প্রজন্ম)
* এই ধরণের কম্পিউটার প্রতি সেকেন্ডে ১০-১৫ কোটি যৌক্তিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।
* শব্দের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যাবে। ফলে এই প্রজন্মের কম্পিউটার শুনতে পারবে এবং কথা বলতে পারবে।
* এই প্রজন্মের কম্পিউটারের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা থাকবে। ফলে কম্পিউটার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে তা সিদ্ধান্ত গ্রহণে
ব্যবহার করতে পারবে।
* ভিজুয়্যাল ইনপুট বা ছবি থেকে ডাটা গ্রহণ করতে পারবে।
প্রশ্ন-৭. অ্যাবাকাস কি?
উত্তর: অ্যাবাকাস হচ্ছে আড়াআড়ি তারে ছোট্ট গোলক বা পুঁতি লাগানো চারকোণা কাঠের একটি কাঠামো। এখনকার কম্পিউটারের মত অ্যাবাকাসও সংখ্যাকে সংকেত বা কোড হিসেবে বিবেচনা করে- কাঠামোতে তারের অবস্থান ও তারে পুঁতির উপস্থিতি সংকেত নিরূপন করে। খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ সালে ব্যাবিলনে এটি আবিস্কার হয় বলে ধারণা করা হয়। অ্যাবাকাস দিয়ে সাধারণত যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ, বর্গ ও বর্গমূল নিরূপন করা যেত।
প্রশ্ন-৮. অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন কী?
উত্তর: চার্লস ব্যাবেজ ১৮৩৪ সালে যেকোন প্রকার হিসাবকার্যে সক্ষম এরূপ একটি হিসাব যন্ত্রের পরিকল্পনা শুরু করেন। যাতে প্রোগ্রাম নির্বাহ ও পাঞ্চকার্ডে হিসাবকার্যের নির্দেশসমূহকে সংরক্ষণের পরিকল্পনা ছিল। এই যন্ত্রটি অ্যানালিটিক্যাল
ইঞ্জিন নামে পরিচিত।
প্রশ্ন-৯. চার্লস ব্যাবেজ কে? কেন তাকে কম্পিউটারের জনক বলা হয়?
উত্তর: চার্লস ব্যাবেজ কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের অধ্যাপক। তিনি ১৮৩৪ সালে আধুনিক কম্পিউটারের মত নিয়ন্ত্রণ অংশ, গাণিতিক ও যৌক্তিক অংশ, স্মৃতি অংশ এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্য সম্বলিত অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন নামে একটি মেকানিক্যাল কম্পিউটারের পরিকল্পনা করেছিলেন। চার্লস ব্যাবেজের এই যন্ত্রটি আধুনিক কম্পিউটারের পূর্বসূরি হয়ে
আছে বলে চার্লস ব্যাবেজকে কম্পিউটারের জনক বলা হয়।
প্রশ্ন-১০. কাকে প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং কেন?
উত্তর: ইংরেজ কবি লড বায়রনের কন্যা অ্যাডা অগাস্টাকে প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবে বিবেচনা করা হয় । কারণ তিনিই আধুনিক কম্পিউটারের পূর্বসূরি অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন-এর জন্য প্রোগ্রাম রচনা করেন।
প্রশ্ন-১১. মেমরিতে রক্ষিত প্রোগ্রাম নির্বাহের ধারণা কে প্রদান করেন?
উত্তর: ১৯৪৫ সালে প্রখ্যাত গণিতবিদ জন ভন নিউম্যান সর্বপ্রথম মেমরিতে রক্ষিত প্রোগ্রাম নির্বাহের ধারণা প্রদান করেন।
প্রশ্ন-১২. কম্পিউটার আবিস্কার করেন কে ? কেন তাকে কম্পিউটারের আবিস্কারক বলা হয়?
উত্তর: কম্পিউটার আবিস্কার করেন হাওয়ার্ড এইচ একিন। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও আইবিএম এর যৌথ উদ্যোগে এবং হাওয়ার্ড এইচ একিন-এর তত্ত্বাবধানে ১৯৪৩ সালে মার্ক-১ নামে একটি পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল কম্পিউটার নির্মিত হয়। এজন্য হাওয়ার্ড এইচ একিন কে কম্পিউটারের আবিস্কারক বলা হয়।
প্রশ্ন-১৩. কবে এবং কারা ট্রানজিস্টর তৈরি করেন?
উত্তর: ১৯৪৮ সালে আমেরিকার বেল ল্যাবরেটরিতে উইলিয়াম শকলে, জন বার্ডিন এবং এইচ ব্রিটেন সম্মিলিতভাবে ট্রানজিস্টর তৈরি করেন।
প্রশ্ন-১৪. আই.সি (ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট) তৈরি করেন কারা?
উত্তর: টেক্সাস ইন্সট্রুমেন্ট- এর জ্যাক কিলবি ও ফেয়ারচাইল্ড- এর রবার্ট নয়েস ১৯৫৮ সালে আইসি তৈরি করেন।
প্রশ্ন-১৫. কে এবং কবে মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি করেন?
উত্তর: ড. টেড হফ ১৯৭১ সালে (প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর ইন্টেল- ৪০০৪) মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি করেন।
প্রশ্ন-১৬. মাইক্রোকম্পিউটারের জনক কে? কেন তাকে মাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়?
উত্তর: তড়িৎ প্রকৌশলী এইচ এডওয়ার্ড রবার্টসকে মাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়। তিনি ১৯৭৫ সালে অলটেয়ার-৮৮০ নামে প্রথম মাইক্রোকম্পিউটার তৈরি করেন। এজন্য তড়িৎ প্রকৌশলী এইচ এডওয়ার্ড রবার্টসকে মাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়।
প্রশ্ন-১৮. আই.বি.এম (ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেসিন) পিসি তৈরি হয় কবে?
উত্তর: ১৯৮১ সালের ১২ আগস্ট থেকে বের হয় পার্সোনাল কম্পিউটার।
প্রশ্ন-১৯. মাইক্রোসফ্ট কবে এবং কারা প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তর: ১৯৭৫ সালের ফেব্র“য়ারি মাসে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়- এর ছাত্র বিল গেটস ও তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ওয়াশিংটন স্টেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পল অ্যালেন ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি-এর জন্য বেসিক প্রোগ্রাম লিখেন। পল অ্যালেন বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করে ম্যাসচুস্টেস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজিতে যোগদান করলেও বিল গেটস সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার জগতে প্রবেশ করেন এবং ১৯৭৭ সালে মাইক্রোসফ্ট কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠা করেন।
প্রশ্ন-২০. কবে এবং কারা অ্যাপল কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তর: ১৯৭৬ সালে স্টিভ জবস ও স্টিফেন উযনিয়াক মিলে অ্যাপল-১ কম্পিউটার তৈরি করেন। এর পরবর্তী বছরই তারা অ্যাপল কম্পিউটার কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন।
প্রশ্ন-২১. ইন্টারনেটের জনক কে?
উত্তর: ইন্টারনেটের জনক ভিন্টন জি কার্ফ
প্রশ্ন-২৩. ই-মেইল (ইলেকট্রনিক মেইল) এর প্রবর্তন করেন কে?
উত্তর: ১৯৭১ সালে রে টমলিনসন ই-মেইল এর প্রবর্তন করেন।
প্রশ্ন-২৪.জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগলের প্রতিষ্ঠাতা কারা?
উত্তর: ১৯৯৪ সালে সার্গেই ব্রিন ও ল্যারি পেজ জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল প্রতিষ্ঠা করেন।
প্রশ্ন-২৫. জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের সাইট ফেইসবুক- এর প্রতিষ্ঠাতা কে?
উত্তর: জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের সাইট ফেইসবুক- এর প্রতিষ্ঠা করেন মার্ক জুকারবাগ
প্রশ্ন-২৬. সফ্টওয়্যার কি ও কত প্রকার?
উত্তর: কোন সমস্যা সমাধানের জন্য ধারাবাহিক নির্দেশাবলির সমষ্টিকে সফ্টওয়্যার বলে।
সফ্টওয়্যার প্রধানত দুই প্রকার:
* সিস্টেম সফ্টওয়্যার (যেমন: অপারেটিং সিস্টেম) এবং
* অ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যার (যেমন: মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ড)।
প্রশ্ন-২৭. ফার্মওয়্যার কি ?
উত্তর: কম্পিউটারকে প্রাথমিকভাবে পরিচালনার জন্য রম-এ স্থায়ীভাবে কিছু তথ্য জমা থাকে, এই তথ্যগুলোকে ফার্মওয়্যার বলে।
প্রশ্ন-২৮. অপারেটিং সিস্টেম কী?
উত্তর: কম্পিউটারের নিজের নিয়ন্ত্রণের জন্য যে প্রোগ্রাম ব্যবহৃত হয় তাকে অপারেটিং সিস্টেম বলে।
যেমন- উইন্ডোজ এক্সপি, উইন্ডোজ ভিস্তা এবং লিনাক্স।
প্রশ্ন-২৯. মাল্টিমিডিয়া কাকে বলে?
উত্তর: কোন বিষয়কে উপস্থাপনের জন্য টেক্সট, অ্যানিমেশন, অডিও এবং ভিডিও এর সমন্বিত রূপকে মাল্টিমিডিয়া বলে।
প্রশ্ন-৩০. কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কাকে বলে?
উত্তর: ডাটা বা রিসোর্স শেয়ার করার উদ্দেশ্যে দুই বা ততোধিক কম্পিউটারের সংযুক্তিকে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বলে।
প্রশ্ন-৩১. ইন্টারনেট কী?
উত্তর: দুই বা ততোধিক ভিন্ন স্ট্যান্ডার্ড-এর নেটওয়ার্ককে মধ্যবর্তী সিস্টেম (যেমন: গেটওয়ে, রাউটার)-এর মাধ্যমে
আন্ত-সংর্যুক্ত করে যে মিশ্র প্রকৃতির নেটওয়ার্কের ডিজাইন করা হয়, তাকে ইন্টারনেট বলে।
প্রশ্ন-৩২. ই-মেইল কী?
উত্তর: ইলেকট্রনিক মেইল এর সংক্ষিপ্ত রূপ ই-মেইল। ই-মেইল এর সাহায্যে ইন্টারনেট ব্যবহার করে দ্রুতগতিতে তথ্য আদান-প্রদান করা যায়। যেখানে সাধারণ ডাকযোগে চিঠি প্রেরণে কয়েকদিন সময় লাগে; সেখানে ই-মেইল এর সাহায্যে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে তথ্য আদান-প্রদান করা যায়।
প্রশ্ন-৩৩. বাংলাদেশে কত সালে এবং কোথায় প্রথম কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়?
উ: ১৯৬৪ সালে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি গবেষণা কেন্দ্রে।
প্রশ্ন-৩৪. বাংলাদেশে অনলাইন ইন্টারনেট সেবা কবে চালু হয়?
উত্তর: বাংলাদেশে অনলাইন ইন্টারনেট সেবা চালু হয় ১৯৯৬ সালের ৪ জুন।
প্রশ্ন-৩৫. কম্পিউটার ভাইরাস কী?
উত্তর: VIRUS এর পূর্ণনাম Vital Information Resource Under Seize । কম্পিউটার ভাইরাস হচ্ছে এক ধরনের অনিষ্টকারী প্রোগ্রাম। ইহা কম্পিউটারের স্বাভাবিক প্রোগ্রামগুলোর কাজে বিঘœ ঘটায়। ১৯৮৮ সালে ফ্রাইড কোহেন কম্পিউটার ভাইরাস শনাক্ত করেন।

বৃহস্পতিবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৩


History And Celebration Of Bengali New Year

Bengali New Year or Poila Boisakh is celebrated on the mid april of the English year and on 14th April in Bangladesh. This is the first day of the Bengali first month Baisakh according to Hindu Vedic Solar Calendar, based on Surya Siddhanta. This festival generally celebrates in West Bengal, Bangladesh, Tripura and Assam. It is a public holiday in West Bengal and in Assam In India and in Bangladesh it is a national holuday.
This festival is initiated by the famous Mughal Emperor Akbar. During Mughal reign, Hindus were bound to pay taxes as per the rule of Muslim Hijri calendar, based on luner calendar which did not coincide with the harvest. To give relief and to streamline the tax collection Mughal emperor ordered a reform of the calendar and from there the celebration was started. The custom was that on the last day of Chaitro, the last month of the previous year, all tax should be clear up and on the next day landlord would entertain their tenants with sweets. 

Now at this present time, Baisakhi month is auspicious and great time for marriage. And on the very day people also enjoy with great spirit and enthusiasm. Especially in Kolkata, people wear new dresses, especially ladies wear saree in the conventional way and men wear dhoti and kurta. At many places fair is commenced. There use to be various items present for riding. People buy ornaments, toys for children, utensils and many more products, they eat foods, snakes and hawkers gather there for a great sell with huge collection of products. During Chaitra, the last month of the previous year, seller sales products with huge discounts, this is known as “Chaitra Sell”. People also buy lots of things, garments for their family members, relatives and also for their beloved ones. 

On this very day many shop keepers worship Lord Ganesha and Ma Lakshmi, the Goddess of wealth for wealth, prosperity and welfare. It is marked as the beginning of the business. The Hindu traders purchase new accounting book which is known as “Halkhata”. And on the front page the draw a swastika with red sindoor. People have also chosen this day for socializing. Many shop keepers invite their customers at their shops to take part in the celebration. People greet each other by exchanging sweets, they decorate their home with colorful rangoli contained with minced rice and mixed with water and draw beautiful designs in front of the door which is known as “Alpona”. Then they placed a red clay pot in the center of the alpona filled with holy water and mango leaves. Bengalis use to celebrate this festival with great love, spirit and enthusiasm and in this modern era they also greet their closed one through beautiful Bengali New Year Scraps and Bengali New Year SMS and by saying “Subho Naboborso” or “Subho Poila Boisakh”to convey their love and feelings for them.
Here are some SMS you may like to wish to everyone
Bondhu mane Nil Sagore Uchle Pora Dheu,
Bondhu mane Apon Kore Khuja Newa Kau.
Bondhu mane Dure Giyeo Thaka Kachakachi,
Sokal-bikel Janie dewa “BONDHU AMI ACHI”
Shuvo Nobo Borsho

I met love, health, peace and joy,
They needed a permanent place to stay.
I gave them ur address hope they arrived safely.

"Happy Bengali New Year"

I Wish in 1418
God gives You…
12 Month of Happiness,
52 Weeks of Fun,
365 Days Success,
8760 Hours Good Health,
52600 Minutes Good Luck,
3153600 Seconds of Joy…and that’s all!

Bochor seser jhora pata bollo ure ese,
Ekti bachor periye gelo haoar sathe vese.
Natun bachor asche take jotno kore rekho
Swapno gulo sotti kore vison valo theko.

Jukto Koro He Shobar Shonge,
Mukto Koro He Bondho…
Nobo Borsho Shuvo Jeno Hoy Shokole Miliya,
Shokoler Tore,
Shokolero Shathe.
Bhedaved Bhule Ak Jeno Hoi,
Ak Jeno Roi Deshero Sharthe.

My wishes for you, great start for Baisakh,
Love for Jaistha, romance for Asad and Srabon,
Celebration for Bhadro and Aswin, fun for Kartik & Aghrahyan,
Joy for Pous & Maghe, happiness for Falgun & Chaitra.

Have a lovely and wonderful Noboborsho 1418

Purono joto Hotasha,Dukkho,Obosad,
Noton bochor oguloke karuk Dhulissat,
Sukh,Anonde muche jak sokol Jatona,
Notun Bochore a Sobar jonne Subho Kamona.
Happy Bengali New Year 1418

May u come up as bright as sun,
as cool as water and as sweet as honey.
Hope dis Baisakhi fulfil all ur desires n wishes.
Happy Poila Baisakh!!

Natun asha, natun pran, natun sure natun gaan
natun jiboner natun alo
Natun bochhor katuk bhalo.
Subho Noboborsho!

May this New Year bring many opportunities your way, to explore every joy of life and may your resolutions for the days ahead stay firm, turning all your dreams into reality and all your efforts into great achievements.
HAPPY BENGALI NEW YEAR

শনিবার, ৬ এপ্রিল, ২০১৩

District Portals

Barisal Division

1.BARGUNAwww.dcbarguna.gov.bd
2.BARISALwww.dcbarisal.gov.bd
3.BHOLAwww.dcbhola.gov.bd
4.JHALOKATIwww.dcjhalakathi.gov.bd
5.PATUAKHALIwww.dcpatuakhali.gov.bd
6.PIROJPURwww.dcpirojpur.gov.bd

Chittagong Division

1.BANDARBANwww.dcbandarban.gov.bd
2.BRAHMANBARIAwww.dcbrahmanbaria.gov.bd
3.CHANDPURwww.dcchandpur.gov.bd
4.CHITTAGONGwww.dcchittagong.gov.bd
5.COMILLAwww.dccomilla.gov.bd
6.COX'S BAZARwww.dccoxsbazar.gov.bd
7.FENIwww.dcfeni.gov.bd
8.KHAGRACHHARIwww.dckhagrachhari.gov.bd
8.LAKSHMIPURwww.dclakshmipur.gov.bd
10.NOAKHALIwww.dcnoakhali.gov.bd
11.RANGAMATIwww.dcrangamati.gov.bd

Dhaka Division

1.DHAKAwww.dcdhaka.gov.bd
2.FARIDPURwww.dcfaridpur.gov.bd
3.GAZIPURwww.dcgazipur.gov.bd
4.GOPALGANJwww.dcgopalganj.gov.bd
5.JAMALPURwww.dcjamalpur.gov.bd
6.KISHOREGONJwww.dckishoreganj.gov.bd
7.MADARIPURwww.dcmadaripur.gov.bd
8.MANIKGANJwww.dcmanikganj.gov.bd
8.MUNSHIGANJwww.dcmunshiganj.gov.bd
10.MYMENSINGHwww.dcmymensingh.gov.bd
11.NARAYANGANJwww.dcnarayanganj.gov.bd
12.NARSINGDIwww.dcnarsingdi.gov.bd
13.NETRAKONAwww.dcnetrokona.gov.bd
14.RAJBARIwww.dcrajbari.gov.bd
15.SHARIATPURwww.dcshariatpur.gov.bd
16.SHERPURwww.dcsherpur.gov.bd
17.TANGAILwww.dctangail.gov.bd

Top

Khulna Division

1.BAGERHATwww.dcbagerhat.gov.bd
2.CHUADANGAwww.dcchuadanga.gov.bd
3.JESSOREwww.dcjessore.gov.bd
4.JHENAIDAHwww.dcjhenaidah.gov.bd
5.KHULNAwww.dckhulna.gov.bd
6.KUSHTIAwww.dckushtia.gov.bd
7.MAGURAwww.dcmagura.gov.bd
8.MEHERPURwww.dcmeherpur.gov.bd
8.NARAILwww.dcnarail.gov.bd
10.SATKHIRAwww.dcsatkhira.gov.bd

Top

Rajshahi Division

1.BOGRAwww.dcbogra.gov.bd
2.CHAPAINABABGANJwww.dcchapainawabganj.gov.bd
3.JOYPURHATwww.dcjoypurhat.gov.bd
4.PABNAwww.dcpabna.gov.bd
5.NAOGAONwww.dcnaogaon.gov.bd
6.NATOREwww.dcnatore.gov.bd
7.RAJSHAHIwww.dcrajshahi.gov.bd
8.SIRAJGANJwww.dcsirajganj.gov.bd

Top

Rangpur Division

1.DINAJPURwww.dcdinajpur.gov.bd
2.GAIBANDHAwww.dcgaibandha.gov.bd
3.KURIGRAMwww.dckurigram.gov.bd
4.LALMONIRHATwww.dclalmonirhat.gov.bd
5.NILPHAMARIwww.dcnilphamari.gov.bd
6.PANCHAGARHwww.dcpanchagarh.gov.bd
7.RANGPURwww.dcrangpur.gov.bd
8.THAKURGAONwww.dcthakurgaon.gov.bd

Top

Sylhet Division

1.HABIGANJwww.dchabiganj.gov.bd
2.MAULVIBAZARwww.dcmoulvibazar.gov.bd
3.SUNAMGANJwww.dcsunamganj.gov.bd
4.SYLHETwww.dcsylhet.gov.bd